বাংলা মুদ্রণের বা বাংলা বিচল হরফ সম্পর্কে কথা বলার একটিই উদ্দেশ্য তা হল বাংলা ভাষায় রচিত বইপত্রের প্রথম যুগের অবস্থানটির দিকে চোখ ফেরানো। আজ পর্যন্ত শিক্ষার মাধ্যম বা বাহন হিসেবে প্রথমেই বই-এর কথা মনে আসে । বর্তমান যুগ যদিও বই-এর চেয়ে ‘অ-বই’ (non-book)পাঠ্যসামগ্রীর দিকে ঝুঁকছে বেশি— তবু বই এখনো পাঠ্যসামগ্রীসমূহের মধ্যে জনপ্রিয়তম । এর প্রধান কারণ বই-এর বিশেষ কতকগুলি বৈশিষ্ট্যের মধ্যেই নিহিত আছে। যেমন— বই সবসময়ে, সব অবস্থায় বহন ও পাঠযোগ্য আর সেই কারণেই এর ব্যবহার সবচেয়ে সুবিধাজনক। বই পাঠ করতে অন্য কোনো উপকরণ বা যন্ত্রপাতি কিছুই লাগে না। এ ছাড়া দামের ঊর্দ্ধমুখীনতা সত্ত্বেও বই এখনো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই আছে। সুতরাং শিক্ষার এই অন্যতম মূল উপাদানটি ছাপা অবস্থায় বাংলাদেশে কবে, কীভাবে এলো এবং জনচিত্ত জয় করল, কীভাবেই বা তার প্রয়োজনীয়তা সমাজ ও শিক্ষাব্যবস্থায় স্বীকৃত হল সে সম্পর্কে একটি কৌতূহল তো থেকেই যায়।
Share this post
বাংলা মুদ্রণের ইতিকথা
Share this post
বাংলা মুদ্রণের বা বাংলা বিচল হরফ সম্পর্কে কথা বলার একটিই উদ্দেশ্য তা হল বাংলা ভাষায় রচিত বইপত্রের প্রথম যুগের অবস্থানটির দিকে চোখ ফেরানো। আজ পর্যন্ত শিক্ষার মাধ্যম বা বাহন হিসেবে প্রথমেই বই-এর কথা মনে আসে । বর্তমান যুগ যদিও বই-এর চেয়ে ‘অ-বই’ (non-book)পাঠ্যসামগ্রীর দিকে ঝুঁকছে বেশি— তবু বই এখনো পাঠ্যসামগ্রীসমূহের মধ্যে জনপ্রিয়তম । এর প্রধান কারণ বই-এর বিশেষ কতকগুলি বৈশিষ্ট্যের মধ্যেই নিহিত আছে। যেমন— বই সবসময়ে, সব অবস্থায় বহন ও পাঠযোগ্য আর সেই কারণেই এর ব্যবহার সবচেয়ে সুবিধাজনক। বই পাঠ করতে অন্য কোনো উপকরণ বা যন্ত্রপাতি কিছুই লাগে না। এ ছাড়া দামের ঊর্দ্ধমুখীনতা সত্ত্বেও বই এখনো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই আছে। সুতরাং শিক্ষার এই অন্যতম মূল উপাদানটি ছাপা অবস্থায় বাংলাদেশে কবে, কীভাবে এলো এবং জনচিত্ত জয় করল, কীভাবেই বা তার প্রয়োজনীয়তা সমাজ ও শিক্ষাব্যবস্থায় স্বীকৃত হল সে সম্পর্কে একটি কৌতূহল তো থেকেই যায়।